THE BEST SIDE OF স্কুল জীবনের অসমাপ্ত ভালোবাসার গল্প

The best Side of স্কুল জীবনের অসমাপ্ত ভালোবাসার গল্প

The best Side of স্কুল জীবনের অসমাপ্ত ভালোবাসার গল্প

Blog Article

আমার ...

এই বলে রক্তিম দিশার সামনে থেকে অনেক কষ্টে উঠলো দিশাকে বুঝতে না দিয়ে। তারপর সামনের দিকে এগুতে লাগলো। কিন্তু সামনে যেতে যেতে হঠাৎ করে আবার মুখ দিয়ে রক্ত বের হতে শুরু করে । এক সময় সেখানে মাথা ঘুরে পড়ে যায়।

আচ্ছা দিশা ‘আমাকে কি একটু ভালোবাসা যায় না! আমার সাথে কি তুমি একটু মিষ্টি ভাষায় কথা বলতে পারো না। আচ্ছা তুমি কি আমায় দেখে বুঝতে পারোনা যে আমি তোমাকে কটোটুকু ভালোবাসি। কতোটুকু আছো তুমি আমার রিদয় জুড়ে। তারপরেরও তুমিকেনো আমার সাথে এমন করো। জানো আমার তখন কতো কষ্ট হয় তোমার এরুপ আমার সাথে আচরণ দেখে। কেনো বুঝোনা তুমি কতোক্ষাণি ভালোবাসি তোমায়। একটি বার কি বলতে পারতে না যে রক্তিম আমিও তোমায় অনেক ভালোবাসি।

স্কুল জীবন হচ্ছে এক সুন্দর অতীত। যা জীবনে চাইলেও আর ফিরে পাওয়া যায় না। আর তাই জন্যই স্কুল জীবনকে বলা হয় স্বর্ণালী যুগ। যা মানুষের জীবনে একবারই আসে। শুধু তাই না, স্কুল হল সেই জায়গা যেখানে আমরা নতুন জিনিস শিখি, আজীবন বন্ধু এবং অবিস্মরণীয় স্মৃতি তৈরি করি। স্কুলের সেই দিন গুলো এক অমূল্য সম্পদের মতো। তাই স্কুল জীবনের সেই না ভোলা স্মৃতি গুলোকে আরও একবার প্রাণবন্ত করে তুলতে আজকের নিবন্ধে রইল বিশেষ কয়েকটি স্কুলজীবন নিয়ে উক্তি ।

জীবনে হয়ত অনেক কিছুই ফিরে পাওয়া সম্ভব, কিন্তু স্কুল জীবনের সেই ফেলে আসা স্মৃতিগুলো আর কখনই ফিরে আসবে না।

এই যে, এত কথা বলছি অথচ সে কিসে পড়ে, আর আমিই বা কিসে পড়ি সেটি বলছি না, সমীর সে সময় পড়ত ক্লাস ১১-এ আর আমি নবম শ্রেণীর এক ছাত্রী। যতই দিন যায় আমাদের বন্ধুত্বের সম্পর্কটা যেন আরও বেশি মজবুত হতে থাকে। কেউ দেখলে হয়ত বুঝতেই পাড়ত না যে, আমরা জুনিয়র-সিনিয়র।

এই যে ‘ভাইয়ারা আপুটাকে website ছেরে দিন। আপুটা বাসায় চলে যায়। অযথা একটা মেয়ের সাথে অশোভ্যতামি করে লাভ কি বলুন!

আমি কোনমতে বলতে পারলাম,’যে মাছ খায় না মামী বলেছে এটা তার জন্য”। আমার কথা শুনে সে মুখ নীচু করে মুচকি মুচকি হাসতে লাগল।  কিন্তু বড় মামার আবার হুংকার,” আরে বলবিতো কে মাছ খায় না”। কিন্তু এই কথার উত্তর দেয়ার জন্য আমি আর সেখানে দাঁড়িয়ে নেই ।

স্কুল জীবনে ভালবাসা কখনো ভোলা যাবেনা।

প্রধান উপদেষ্টা অ্যাডভোকেট মীর সাখাওয়াত হোসেন আইনি উপদেষ্টা অ্যাডভোকেট আহসানুজ্জামান নাসির প্রধান সম্পাদক মোঃ দেলোয়ার হোসেন ভূঁইয়া  ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক অর্থই নুরুল আমিন প্রকাশক ও সম্পাদক মোঃ সোহেল মিয়া

আজ মনে হচ্ছে স্কুলের সেই চার দেওয়ালের গন্ডিটা ছোট হলেও তার মধ্যেই ছিল জীবনের সমস্ত সুখ।

দিশা আমাকে একটু শক্ত করে জরিয়ে ধরো না। আমারকেনো জানি তোমায় জরিয়ে ধরতে খুব ইচ্ছে করছে। প্লিজ দিশা একটু তারা-তারি করে জরিয়ে ধরো।

জীবনের সব মুহূর্তগুলোর মধ্যে শৈশবের সেরা মুহূর্তটি কেটেছে স্কুলের দিনগুলোতে।

“না ছিল না মাম। কখনোই ছিল না। যে যাই বলুক মাম কিন্তু আমি তো তোমায় নিস্বার্থ ভাবে ভালোবেসে গেছি সেটার কি কোনো মূল্য নেই?”

Report this page